আলমগীর মাহমুদ ::
কক্সবাজারে সাবমেরিন ক্যাবল ল্যান্ডিং স্টেশন এলাকায় গড়ে উঠা মার্কেটটি’ ভেটেনারি’ নামেই এলাকাবাসীরমুখে প্রচার। সেই স্টেশনে বাবা, ছেলে মিলে পালা করে জয়নব ফার্মেসি নিয়ন্ত্রণ করে।স্বত্বাধিকারীও তারা।
বাবা নাজির মাস্টার,ছেলে আবদুল কাদের রণী ‘ডাক্তার’। এই পেশায় মোটা সার্টিফিকেটধারী না হলেও, ঐ পেশায় যে ডিগ্রীর মালীক, এলাকাবাসীর কানায় কানায় পূর্ণ ভালবাসার আস্থায় মোটা সার্টিফিকেটধারীকে হার মানায়।দিনে এন,জি,ও র কর্তা বনে সদর হাসপাতালে রোয়াইঙ্গা রোগীর দেখভাল,সন্ধ্যায় এখানেই রোগী দেখে।
আগন্তুকের বেশে।দেখি মহিলা রোগীর কাঁখে তিন,চার বছর বয়েসী ছেলে। উত্তরের মানুষের মতই কথার ভঙ্গিমা।বেশভূষা চাল,চলনে স্কুল কলেজে যাতায়তে অপরিচিতের চিহ্ন স্পষ্ট। এককথা অবাক বিষ্ময়ে শুধু আওড়াচ্ছেই।
ডাক্তার যখন বলছে আপনার টেনশনের ট্যাবলেট লাগবে, সাথে সাথেই মহিলা অবাক বিষ্ময়ে লজ্জার হাসিতেই কইতে রইল ‘টেনশন মুক্তির আবার ট্যাবলেট আছে!টেনশন মুক্তির ট্যবলেট আছে! ট্যাবলেটে টেনশন মুক্ত হয়!
লেখকঃ- বিভাগীয় প্রধান,(সমাজবিজ্ঞান বিভাগ) উখিয়া কলেজ,কক্সবাজার।
ইমেইল- alamgir83cox@gmail. Com
পাঠকের মতামত